একটি গণমুখী স্বাস্থ্যনীতির লক্ষ্যে
জাতীয় স্বাস্থ্যনীতি (আপডেট), ২০০৮: পর্যালোচনা ও করণীয় নির্ধারণ, একটি গণমুখী স্বাস্থ্যনীতির লক্ষ্যে; স্বাস্থ্য আন্দোলনের-এর পর্যালোচনা, উবিনীগ; প্রথম সংস্করণ: ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ নারীগ্রন্থ প্রবর্তনা প্রকাশক। পৃষ্ঠা:৮৮/ মূল্য:৯০/=
স্বাস্থ্য আন্দোলন জনগণের স্বাস্থ্য সেবানিশ্চিত করাবার লক্ষ্যে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছে। বাংলাদেশের জনগণের স্বাস্থ্য সেবার ধরণ ও মানের বিচার এবং নীতি নির্ধারণী বিষয়াদির পর্যালোচনার লক্ষ্যে এই নেটওয়ার্কটি গড়ে উঠেছে ২০০০ সালে তৎকালীন সরকারের স্বাস্থ্যনীতি ঘোষণার পর। এর সদস্যরা হচ্ছেন স্বাস্থ্যের নানান ক্ষেত্রে জড়িত চিকিৎসক, গবেষক, বিজ্ঞানী, সাংবাদিক এবং স্বাস্থ্য কর্মী। সাধারণ মানুষের স্বাস্থ্য সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে নীতি নির্ধারণী পর্যায়ের দূর্বলতা এবং বাস্তবায়নের সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে গণমানুষের পক্ষে সঠিক নীতির প্রয়নের জন্য কাজ করছে স্বাস্থ্য আন্দোলন।
গত ২০০৮ সালের আগষ্ট মাসে তত্ত্বাবধায়ক সরকার স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে জাতীয় স্বাস্থ্য নীতি (আপডেট), ২০০৮ প্রণয়ন করেছিল এবং অনুমোদনের প্রক্রিয়াও শুরু করেছিলেন। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান কাজ ছিল একটি সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত করা, কিন্তু তারা স্বাস্থ্য নীতি প্রণয়নের জন্যে একটি কমিটি গঠন করে। এমন একটি স্বাস্থ্য নীতি প্রণিত হবার আগে পত্র-পত্রিকায় কোন প্রকার ঘোষণা করা হয় নি, এমনকি বিভিন্ন ক্ষেত্রে নিয়োজিত সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরাও কিছু জানতেন না। স্বাস্থ্য আন্দোলনের সদস্যরা এই বিষয়টি নিয়ে সভা করেন এবং বিভিন্ন সূত্রে প্রণীত জাতীয় স্বাস্থ্য নীতির কপি সংগ্রহ করে পর্যালোচনা করেছেন। তাঁরা তাঁদের মতামত প্রথমে ১৭ সেপ্টেম্বর, ২০০৮ তারিখে একটি সংবাদ সম্মেলন করে এবং পরে এই নীতির বিভিন্ন বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা এবং ভবিষ্যতে গণমুখী স্ব্স্থ্য নীতির লক্ষ্যে প্রস্থাবনা দেয়ার জন্য ২২ সেপ্টেম্বর, ২০০৮ তারিখে জাতীয় প্রেস ক্লাব দিনব্যাপী সেমিনারের আয়োজন করে স্বাস্থ্য আন্দোলন।
সূচিপত্র
- ভূমিকা
- সংবাদ সম্মেলন।
- জাতীয় স্বাস্থ্যনীতি (আপডেট), ২০০৮: পর্যালোচনা ও করণীয় নির্ধারণ।
- উদ্বোধনী অধিবেশন।
- লিখিত প্রবন্ধ।
- বক্তব্য।
- মুক্ত আলোচনা।
- পরিকল্পনা ও করণীয় নির্ধারণ।
- পত্রিকার পতিবেদন।
- পরিশিষ্ট।
- অংশগ্রহণকারীদের তালিকা।
Back to album