টাংগাইল শাড়ী, যার আলাদা একটা কদর আছে সারা দেশে। টাংগাইল জেলায় বিভিন্ন এলাকায় শাড়ী তৈরী হলেও আসল টাংগাইল শাড়ী উৎপাদন হয় পাথরাইল এলাকার কয়েকটি গ্রামে। যেমন- পাথরাইল, নলশোধা, চন্ডি, ধুলটিয়া, নলুয়া, মঙ্গলহর সহ আরো কয়েকটি গ্রামে।
এখানকার তাঁতীরা টাংগাইলের নকশী বুটি, টাংগাইল জামদানী, বালুচুরি, টাংগাইল সিল্ক ও জ্যাকাট তাঁতের বিভিন্ন ডিজাইনের শাড়ী তৈরী করে থাকে। ঈদ, পূজা, ১লা বৈশাখ সহ বিভিন্ন উৎসবকে সামনে রেখে তাঁতীরা ভিন্ন ভিন্ন ডিজাইনের শাড়ী তৈরী করে। তাঁতীদের সাথে কথা বলে জানা যায়, এবারে সুতার মূল্য বেশী থাকায় ক্ষুদ্র তাঁতীরা উৎপাদন পুঁজির অভাবে শাড়ী উৎপাদন কম করেছে। অনেক তাঁতীর সুতার অভাবে তাঁতও বন্ধ ছিল। ছয় মাস আগে যে সুতা ৪০ টাকা মো (আরো পড়ুন )
ভূগোল, পরিবেশ, ইতিহাস, হাতের কাজ বা কারুশিল্পের ঐতিহ্য – ‘জামদানি’ নামটির মধ্যে এ সবেরই বুনুনি নিহিত রয়েছে। জামদানি নামের সঙ্গে ‘ঢাকা’ নামটিও জড়িত। সম্ভবত আদিতে এর নামও ছিল শুধু ‘ঢাকাই’, মুঘল আমলে ইরান থেকে আসা বিভিন্ন পাত্রে ফুলকারি নকশা আঁকা পাত্র আমদানি হয়ে এল। ফারসি ভাষায় ‘জাম’ মানে ফুল আর ‘দানি’ মানে পাত্র। পাত্রে আঁকা ফুলের নকশা তাঁতে তুললেন তাঁতীরা। তাঁতে ফুলকারি নকশা তোলার ঐতিহ্য চালু হওয়ার ফলে ‘ঢাকাই’ কাপড় একসময় ‘জামদানি’ নাম পরিগ্রহণ করল।
মনে রাখতে হবে ‘জামদানি’ নকশার নাম, কাপড় বোনার পদ্ধতি ঢাকাইয়া বা ‘ঢ (আরো পড়ুন )