তেঁতুল
![](https://ubinig.org/plants/14362441522049.jpg)
অন্যান্য স্থানীয় নাম: তেইতল (কুড়িগ্রাম)
বৈজ্ঞানিক নাম : Tamarindus indica পরিবার : Fabaceaeপ্রধান ব্যবহার :
অন্যান্য ব্যবহার :
আরো পড়ুন
ইনফব্জুয়েঞ্জা জ্বর হলে একতোলা আখের গুড়সহ আধা পোয়া পানিতে মিশিয়ে দিনে দু বার খাওয়ালে কিছু দিনের মধ্যে রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। তেঁতুল পাতার রস করে খালি পেটে খাওয়ালে এতে সর্দি জ্বর ভাল হয়।
আমাশয় হলে আধা সের পানিতে কচি তেঁতুল পাতা সিদ্ধ করে আধা পোয়া পানি থাকতে নামিয়ে ঠান্ডা হলে সকালবেলা খালি পেটে খেলে আমাশা রোগ ভাল হয়।
জামপাতা ও দুর্বাঘাস: সাদা বা রক্তআমাশয় যাই হোক না কেন দুটি জামপাতা ও পাঁচ সাত গ্রাম দুর্বাঘাস একসঙ্গে বেটে রস ছেঁকে নিয়ে একটু গরম করে অল্প দুধ মিশিয়ে খেতে হয়। এতে দু’ দিনেই রোগ সেরে যায়।
প্রস্রাব করতে জ্বালা পোড়া করলে তেঁতুল পাতার রস করে সাথে আখের গুড় দিয়ে শরবতের মত করে সকালে খাওয়ার পর এক গ্লাস করে ৭ দিন খেলে ভাল উপকার পাওয়া যায়।
দাঁতের গোড়ায় ঘা হয় রক্ত পড়ে, সেই সময় তেঁতুল পাতা লবণ দিয়ে সিদ্ধ করে কুল কুল করলে সেই সমস্যাটা চলে যায়। এই ভাবে এক সপ্তাহ করতে হবে।
উচ্চরক্তচাপ হলে তেঁতুলের শরবত খেলে ভাল উপকার হয়। তবে খালি পেটে খাওয়া উচিত নয়।
পিত্ত প্রকোপে হাত পা জ্বালা করলে তেঁতুল খেলে উপশম হয়।
তেঁতুলের ছালের রস গনোরিয়া রোগে উপকারী।
তেঁতুল বীজের খোসা, ছোলার মত বড়ি বানায়ে ৩ / ৪ দিন সেবনে অর্শ্বের রক্তপড়া বন্ধ হয়।