আইভিএফ প্রযুক্তি এসেছে বাণিজ্যিক স্বার্থেই, নিঃসন্তান দম্পতিদের সান্ত্বনা দিতে নয়। এ প্রযুক্তি প্রথমে এসেছে পশ্চিমা দেশে। প্রথম আইভিএফ শিশু জন্মেছিল ১৯৭৮ সালে যুক্তরাজ্যে। লুইস ব্রাউন নামক ওই শিশুকে নিয়ে গণমাধ্যমে প্রচুর হৈচৈ হয়েছিল। এরপর যুক্তরাষ্ট্র, অস্ট্রেলিয়া ও অন্যান্য ধনী দেশের সন্তান জন্মদানে অক্ষম নারীদের জন্য বিশাল ‘সমাধান’ হিসেবে প্রচার করা হয়েছিল এটিকে। নারীদের প্রজনন সংক্রান্ত সমস্যার সমাধান শুধু প্রযুক্তির মাধ্যমেই করা যাবে — এভাবে প্রচারের মাধ্যমে আইভিএফ-এর ব্যাপক ব্যবসা শুরু হয়ে গিয়েছিল।
বিশ্ব আইভিএফ দিবস (২৫ জুলাই) পালন করা হয়, এটা আমার কাছে নতুন তথ্য। আইভিএফ হচ্ছে ইনভিট্রো ফার্টিলাইজেশন তথা টেস্ট (আরো পড়ুন )
সরকারি হিসাবে প্রতিদিন ২,২১০ কিলোক্যালোরি গ্রহণ করা হচ্ছে। এই তথ্য একটু পুরনো ২০১৬ সালের; কিন্তু বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো থেকে এই তথ্যই পাওয়া যাচ্ছে। একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষের সুস্থভাবে বেঁচে থাকতে হলে গড়ে ২,১৮৬ ক্যালোরি হলে যথেষ্ট। কাজেই আপাত দৃষ্টিতে ক্যালোরি গ্রহণ কমে গেলেও, পুষ্টির দিক থেকে বিপজ্জনক নয়। তবে এই ক্যালোরি গ্রহণ কি গরিব মানুষের খাদ্যগ্রহণ ধরে করা হয়েছে?
খুব সাধারণ একটি প্রশ্ন করতে চাই, মানুষ কি খেতে পারছে? যাদের ব্যাপারে এই প্রশ্নটি করছি তারা অবশ্যই সাধারণ মানুষ, অথবা খুব নির্দিষ্ট করে বললে গরিব মানুষ। কারণ মধ্যবিত্তদের বর্তমান সময়ে একটু কষ্ট হলেও ধনী মানুষের খাদ্যের অভাব নেই। বাংলাদেশে একইসাথে দুই ধরণের বিপরীত চ (আরো পড়ুন )
সাধারণত জনশুমারির গণনার কাজ মার্চ মাসে হয়; ২০১১ সালে জনশুমারি হয়েছিল ১৫ থেকে ১৯ মার্চ। এই সময় শুকনো মৌসুম, কাজে কোন ব্যাঘাত ঘটেনি। এবারের জনশুমারির কাজ একেবারেই উপযোগী সময়ে হয়নি, এমনকি দেশের বেশ কয়েকটি জেলা সে সময় বন্যায় ডুবে ছিল। মানুষের দুর্ভোগের শেষ ছিল না। এই সময় ঘরে ঘরে গিয়ে লোক গণনা করা প্রায় অসম্ভব বলা যায়। তাহলে এই তথ্য নেয়া হলো কী করে? ডিজিটাল শুমারি মানে এই নয় যে ঘরে ঘরে যেতে হবে না।
বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৫১ লাখ ৫৮ হাজার এবং মোট খানার সংখ্যা ৪ কোটি ১০ লাখ, সর্বশেষ 'জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২'-এর প্রাথমিক ফলাফল ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)। মন্ত্রী, রাজনীতিবিদ, বুদ্ধিজীবী থেকে শুরু করে এতদিন যারা ১ (আরো পড়ুন )
প্রতিদিন খাবারের জন্যে শুধু চাল আর ডালের হিসাব করলেই তো হয় না, তার সাথে তেলও লাগবে, লাগবে জ্বালানিও। একটি পণ্যের দাম বাড়লে, অন্য সব কিছু কেনা সাধ্যের বাইরে চলে যায়- এটা সকলেই বোঝে...
নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যপণ্যের দাম হু হু করে বাড়ছে, টিসিবি'র ট্রাকের পেছনে দীর্ঘ লাইন, হুড়োহুড়ি এবং শেষপর্যন্ত অনেকেরই কিনতে না পেরে ফিরে আসা – এই তথ্যগুলো যথেষ্ট কষ্টদায়ক এবং যন্ত্রণার। এই বেদনা নিজেদের অভিজ্ঞতায়ও বুঝতে পারি। এটাই এখন সকলের আলোচনার মূল বিষয়।
এবছর ফেব্রুয়ারি মাস থেকে নিত্যপণ্যের দাম নিয়ে খুব বেশি আলোচনা হচ্ছে এবং রাজনৈতিক মহলও একটু সরগরম হয়ে উঠছে। কারণ একই সময়ে ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলা সারা বিশ্বের মানুষের মধ্যে উদ্বেগ সৃষ্টি করে (আরো পড়ুন )