সাধারণত জনশুমারির গণনার কাজ মার্চ মাসে হয়; ২০১১ সালে জনশুমারি হয়েছিল ১৫ থেকে ১৯ মার্চ। এই সময় শুকনো মৌসুম, কাজে কোন ব্যাঘাত ঘটেনি। এবারের জনশুমারির কাজ একেবারেই উপযোগী সময়ে হয়নি, এমনকি দেশের বেশ কয়েকটি জেলা সে সময় বন্যায় ডুবে ছিল। মানুষের দুর্ভোগের শেষ ছিল না। এই সময় ঘরে ঘরে গিয়ে লোক গণনা করা প্রায় অসম্ভব বলা যায়। তাহলে এই তথ্য নেয়া হলো কী করে? ডিজিটাল শুমারি মানে এই নয় যে ঘরে ঘরে যেতে হবে না।
বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যা ১৬ কোটি ৫১ লাখ ৫৮ হাজার এবং মোট খানার সংখ্যা ৪ কোটি ১০ লাখ, সর্বশেষ 'জনশুমারি ও গৃহগণনা ২০২২'-এর প্রাথমিক ফলাফল ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস)। মন্ত্রী, রাজনীতিবিদ, বুদ্ধিজীবী থেকে শুরু করে এতদিন যারা ১ (আরো পড়ুন )
প্রতিদিন খাবারের জন্যে শুধু চাল আর ডালের হিসাব করলেই তো হয় না, তার সাথে তেলও লাগবে, লাগবে জ্বালানিও। একটি পণ্যের দাম বাড়লে, অন্য সব কিছু কেনা সাধ্যের বাইরে চলে যায়- এটা সকলেই বোঝে...
নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্যপণ্যের দাম হু হু করে বাড়ছে, টিসিবি'র ট্রাকের পেছনে দীর্ঘ লাইন, হুড়োহুড়ি এবং শেষপর্যন্ত অনেকেরই কিনতে না পেরে ফিরে আসা – এই তথ্যগুলো যথেষ্ট কষ্টদায়ক এবং যন্ত্রণার। এই বেদনা নিজেদের অভিজ্ঞতায়ও বুঝতে পারি। এটাই এখন সকলের আলোচনার মূল বিষয়।
এবছর ফেব্রুয়ারি মাস থেকে নিত্যপণ্যের দাম নিয়ে খুব বেশি আলোচনা হচ্ছে এবং রাজনৈতিক মহলও একটু সরগরম হয়ে উঠছে। কারণ একই সময়ে ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলা সারা বিশ্বের মানুষের মধ্যে উদ্বেগ সৃষ্টি করে (আরো পড়ুন )