গোল্ডেন রাইস নামের ধানবীজের জৈবিক গঠনে বিকৃতি ঘটিয়ে বানানো জেনেটিক্যালি ইঞ্জিনিয়ার্ড ক্রপ (জিএম) ধান কৃষি মন্ত্রণালয় মাঠ পর্যায়ে চাষের জন্য পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের কাছে অনুমোদন চেয়েছে। কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক এ বিষয়ে গত ৩০ জানুয়ারি সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, ‘সরকার শিগগিরই ধানের নতুন জাত গোল্ডেন রাইস উন্মুক্ত করবে (সমকাল, ৩১ জানুয়ারি ২০১৯)।’ এরপর আন্তর্জাতিক ধান গবেষণা কেন্দ্র ইরির (IRRI) পরিচালক বাংলাদেশে এসেছেন এবং এর অনুমোদন দেয়ার কথা বলেছেন। এ ঘোষণা আরো এসেছে। যেমন ২০১৫ সালে তত্কালীন কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী ডেইলি স্টারকে (৯ অক্টোবর, ২০১৫) বলেছিলেন, বাংলাদেশ ধান গবেষণা কেন্দ্রের অনুরোধে ন্যাশনাল টেকনিক্যাল কমিটি অন ক্রপ বায়োট (আরো পড়ুন )
প্রথমে রাতকানা রোগ প্রতিরোধের কথা বলে গোল্ডেন রাইস প্রবর্তনের উদ্যোগ নেয়া হয়। তবে সে বিষয়ে নানা রকম প্রশ্ন উঠে। অধিকাংশ প্রশ্নের কোন জবাব এখনও পাওয়া যায়নি। গোল্ডেন রাইসও ছাড় হয়নি। তবে তৎপরতা থেমে নেই। এখন আরো নতুন বিষয় যেমন, হাম ও রক্তাল্পতার বিষয়ও তুলে ধরা হচ্ছে। গোল্ডেন রাইস প্রবর্তনের যুক্তি শক্ত করতে।
অন্ধত্ব:
খাদ্যে অনুখাদ্য যেমন, আয়রন, আয়োডিন, জিঙ্ক, এবং ভিটামিন-এ ঘাটতি। বিশেষ করে গরিব মানুষ যাদের খাদ্য চাউল অথবা অন্য শর্করা খাদ্যের উপর বেশী নির্ভরশীল তারাই সাধারণত: অন্ধত্বের শিকার হন।
(আরো পড়ুন )