উবিনীগ


উন্নয়ন বিকল্পের নীতি নির্ধারণী গবেষণা

উপকূলীয় পরিবেশ ও প্রাণবৈচিত্র্য রক্ষায় প্যারাবনের ভূমিকা

স্থানীয়ভাবে ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চল সুন্দরবন বা প্যারাবন নামে পরিচিত এবং এই বনভূমি বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে পরিবেশ ও প্রাণবৈচিত্র্য রক্ষা এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নে প্রধান ভূমিকা পালন করছে। এই ম্যানগ্রোভ এলাকা জলোচ্ছ্বাসের হাত থেকে অভ্যন্তরীণ ভূমি ও জনপদকে রক্ষা করে। পৃথিবীর এই বৃহত্তম গভীর বনভূমি বাংলাদেশের দক্ষিণ পশ্চিম এলাকায় (প্রধানত খুলনা জেলা) অবস্থিত।

বাংলাদেশের উপকূলে ৫৮,৭০০ হেক্টর প্রাকৃতিক ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চল রয়েছে এবং ১০০০ হেক্টর মানুষ কর্তৃক সৃষ্ট ম্যানগ্রোভ এলাকা। এটি শুধু দেশের প্রধান বৃহত্তর বনভূমি নয়, এটি পৃথিবীর বৃহত্তর একক ঘন বনাঞ্চল। সুন্দরবন এলাকা একটি জোয়ার-ভাটা সমৃদ্ধ বনাঞ্চল। এই এলাকায় উত্তর পূর্বের মিঠে পানি এবং দক্ষি (আরো পড়ুন )


মহেশখালী চ্যানেলের পূর্ব প্রান্তে প্যারাবনের কেওড়া ও বাইন প্রজাতির ৬ লক্ষ চারা রোপন

গত ৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ তারিখ থেকে মহেশখালী চ্যানেলের পূর্ব প্রান্তে অবস্থিত বদরখালী প্যারাবনের বদরখালী ব্রীজের দক্ষিণ থেকে লম্বাখালী পাড়া পর্যন্ত ২ কিলোমিটারেরও বেশী জায়গায় মূল চরের বাইরে জেগে উঠা চরে কেওড়া ও বাইন প্রজাতির প্রায় ৬ লক্ষ চারা রোপন করা হয়। রোপনকৃত চারার মধ্যে রয়েছে প্রায় ৪ লক্ষ বাইন (৬৬.৬৬ শতাংশ) চারা এবং প্রায় ২ লক্ষ কেওড়া (৩৩.৩৩ শতাংশ) চারা। ৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ থেকে ৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ পর্যন্ত প্যারাবনের চারা রোপনের কাজে যথাক্রমে ২২ জন, ২৩ জন এবং ২৬ জন স্থানীয় লোক কাজ করেছেন, যারা এ কাজে অভিজ্ঞ।

কেওড়া ও বাইনের চারা রোপনের পর গত ৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ তারিখে আরও ৫ জন অভিজ্ঞ লোক নিয়ে রোপনকৃত চারার মাঝে মাঝে বাইন গাছের ছোট ছোট (আরো পড়ুন )


হারিয়ে যাওয়া চকরিয়া সুন্দরবন

স্থানীয়ভাবে ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চল সুন্দরবন বা প্যারাবন নামে পরিচিত এবং এই বনভূমি বাংলাদেশের উপকূলীয় অঞ্চলে পরিবেশ ও প্রাণবৈচিত্র্য রক্ষা এবং অর্থনৈতিক উন্নয়নে প্রধান ভূমিকা পালন করছে। এই ম্যানগ্রোভ এলাকা জলোচ্ছ্বাসের হাত থেকে অভ্যন্তরীণ ভূমি ও জনপদকে রক্ষা করে।

সুন্দরবন বলতে আমরা বুঝি জাতীয় সুন্দরবন, যা খুলনায় অবস্থিত। দেশে যে আরও একটি সুন্দরবন ছিল, তা দক্ষিণ চট্টগ্রামের মানুষ কিংবা পরিবেশবাদী ও সচেতন কিছু লোক ছাড়া অনেকেই জানেন না। কক্সবাজারের চকরিয়ায় ছিল এই সুন্দরবন। এবং তা আজ কালের আবর্তে লোকজনের মনের আড়াল হতে চলেছে।

কক্সবাজারের উপকূলবাসীকে গ্রীন হাউজ এফেক্ট থেকে রক্ষা করতে চকরিয়া সুন্দরবনের যে কী অপরিসীম গুরুত্ব ছিল তা এতদা (আরো পড়ুন )