টাঙ্গাইল জেলার দেলদুয়ার উপজেলার কৃষক ২০১৯ সালে কৃষকরা আমন ধান চাষ করতে সমস্যায় পড়েছেন। বীজতলা নষ্ট হয়ে যাওয়া এবং পানির অভাবে আমন ধানের বীজ লাগিয়েও চাষ করতে পারেন নি অনেক কৃষক। প্রায় ৬০-৭০% আমন ধানের জমি পতিত পড়ে আছে। তাদের সমস্যা বর্ণনা করেছেন কয়েকজন কৃষক। এই কৃষকরা মূলত স্থানীয় জাতের আমন ধান যেমন কার্তিক ঝুল, নাজিরশাইল, হরিঙ্গা দিঘা,সাদা দিঘা, পাটজাগ, গণকরায় ধানের চাষ করেন। এগুলো বন্যা সহনশীল জাত, কিন্তু আগাম বন্যা হওয়াতে গাছ বড় হবার আগেই তলিয়ে গিয়ে নষ্ট হয়ে যায়। আবার যখন পানির প্রয়োজন তখন বৃষ্টি হয় নি, এবং সেচেরও কোন ব্যবস্থা নাই। সাধারণত সেচের স্যালো মেশিন শীতকালীন বোরো ধানের জন্যে ব্যবহার হয়। স্থানীয় জাতের ধানের বীজের স্বল্পতাও তাদের প (আরো পড়ুন )
দেলদুয়ারসহ টাঙ্গাইল জেলার প্রায় সব এলাকায় বেশ কয়েকদিন ধরে বৃষ্টি হচ্ছে। যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধির করনে ধলেশ্বরী ও ধলেশ্বরীর শাখা এলেংজান নদী সহ স্থানীয় কয়েকটি নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে নতুন নতুন গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। ধলেশ্বরী নদীর নিকটবর্তী লাউহাটি ইউনিয়নের পাঁচুরিয়া, স্বল্পনাড়ু, মাঝিবাড়ি, কাতুলী, পাহাড়পুর, বিলশা, দাড়িয়াপুর, হেড়ন্ডপাড়া, চর লাউহাটি, বন্নি, স্বল্পনাড়ু– ৭নং, তাঁতশ্রী দক্ষিণ পাড়া, কাতুলী, ডামখন্ডসহ ফাজিলহাটি, এলাসিন ও দেউলী ইউনিয়নের অধিকাংশ গ্রাম বন্যায় প্লাবিত হয়েছে। এসব গ্রামের মধ্যে নদীর কাছাকাছি গ্রাম তারুটিয়া, স্বল্পনাড়ু, পাঁচুরিয়া, ডামখন্ড, হেরন্ডপাড়া গ্রামের অবস্থা বেশি ভয়াবহ। ঘরের ভিটামাটি, ঘরের ডোয়া ভেঙ্গে মাচার ডোলসহ (আরো পড়ুন )
পাবনা জেলার ঈশ্বরদী উপজেলায় একটি গ্রাম পাড়াসিধাই। নয়াকৃষির কৃষক কামাল হোসেনের বাড়ীতে একটি বৈঠক বসে। উবিনীগের গবেষক দলের সাথে আলোচনা হচ্ছে জলবায়ু পরিবর্তন কি কৃষকরা আদৌ বুঝতে পারছেন? তাদের ফসলের মধ্যে কোন কি পরিবর্তন দেখা যাচ্ছে? নয়াকৃষির কৃষকরা মৌসুমের পরিবর্তনের সাথে তাল মিলিয়ে ফসল পরিকল্পনা করেন। প্রাকৃতিক দুর্যোগ ঘটে গেলে বিকল্প ফসলের চিন্তাও তাদের থাকে। এই সভা অনুষ্ঠিত হয় ৩রা শ্রাবণ, ১৪২৪ ( ১৮ জুলাই, ২০১৭) । এতে অংশগ্রহণ করেন ২৯ জন নারী (১৬) ও পুরুষ (১৩) কৃষক। তাঁরা বৈশাখ থেকে আষাঢ় মাস পর্যন্ত মৌসুমের তারতম্য পর্যবেক্ষণ করেন।
এই এলাকা সাধারণত খরা প্রবণ। কৃষকরা খরা পরিস্থিতি মোকাবেলার জন্যে প্রস্তুত থাকেন। তবে এবার বৈশাখ থেকে আষ (আরো পড়ুন )
|| Tuesday 22 December 2015 || বিষয়: নদী ভাঙ্গন ও বন্যা প্লাবন, জীবিকার সংগ্রাম
গত জুন ২০১৫ থেকে আগষ্ট ২০১৫ এই ৩ মাসের ব্যাবধানে টানা বর্ষণ ও পাহাড়ী ঢলে ককসবাজার জেলার চকরিয়া উপজেলা এবং বান্দরবান জেলার লামা ও আলীকদম উপজেলা ৩ বার বন্যায় প্লাবিত হয়। এলাকায় সৃষ্ট ব্যাপক বন্যায় মানুষ পানি বন্দি ও গৃহহারা হয়ে পড়ে। ঘরবাড়ি ভেঙ্গে যায়, গবাদি পশু- পাখি ভেসে যায়, ফসলের ব্যাপক ক্ষতি হয় এবং যোগাযোগ ব্যবস্থা ভেঙ্গে পড়ে। দূর্গত মানুষের পুরোপুরি স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে আসতে প্রায় ৩ মাস সময় লেগেছে। এখনো কোন কোন এলাকার পরিস্থিতি পুরোপুরি স্বাভাবিক হয়নি। পদ্মাবতী বিদ্যাঘরের কর্মীরা এই প্রাকৃতিক দুর্যোগের শিকার। সার্বিক ভাবে কেন্দ্রের ঘর, অফিস কক্ষ, (আরো পড়ুন )